বাংলাদেশে সম্প্রচার হওয়া বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলে দেশি বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার।

19 December, 2019

সীমান্তের জিরো পয়েন্টে অবস্থিত এই মসজিদটি অতীত ঐতিহ্যেরই ধারক ।

১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের সময়ে এই মসজিদটি নো-ম্যান্‌স ল্যান্ডে পড়ে। বর্তমানে মসজিদটির সম্মুখ অংশটিই হলো ভারত। একেবারে সীমান্ত সংলগ্ন হওয়ায় মসজিদটির তেমন অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয় নি। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলাধীন দোলাপাড়া গ্রামের চৌধুরীপাড়ার পূর্ব দিকে সীমান্ত পিলার ৩-এস-৮৮৮ এর কয়েক ফুট উত্তর দিকে এই মসজিদটি অবস্থিত। ভারত কতৃক সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মান করার পূর্বে ভারত-বাংলাদেশের মুসলমানরা এই মসজিদে একত্রে নামাজ পড়তেন। এখানে এখন কেবল বাংলাদেশী মুসলমানরাই নামাজ আদায় করে থাকেন।
এই মসজিদটিকে সংরক্ষণ ও সংস্কার করা হলে এটিও আমাদের অতীত জাতীয় ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকতে পারবে । To see and comment in fb,click here.

30 November, 2019

Our Banyan tree. It is also our mini club.


A 130 years old  banyan tree located near Malitari of purbo fakirpara village under Hatibandha upazilla in Lalmonirhat district is believed to be one of the largest living tree at Hatibandha upazilla.
I have lot of memories and life lessons centring this principal place. It is near my house. In my boyhood, many times of the day we played here. Still now the children play around this tree. In hot season, adults take rest under this banyan tree. It is also a meeting place for the villagers, when they gather here they exchange views and discuss many social issues.  A primary school also has been established here as a result of gathering. So this place under the banyan tree is an important spot for the villagers. This place is one kind of mini club for social activities in the village.
A person of hindu community named Madhu Barman let this banyan tree marry with a pakur tree to satisfy the god. According to Hindu scriptures, Banyan and pakur trees are considered as Lord Narayan and goddess Laxmi. Madhu Barman was a unmarried person. He also wanted to immortalize himself to the next generations. For that reason he planted that banyan and pakur trees. So that he might be reflected and remembered for this banyan tree in the society.
Madhu Barman is no more today, He died 100 years ago. But He will be in our heart as long as those two trees will be with us.

Written by
Shahjahan Hossain (Lipu)

01 October, 2019

Mozammel Hossain Ahmed High School.

The name of my school is Mozammel Hossain Ahmed High School. It is a secondary institution which is situated in a rural and disadvantaged area at Hatibandha upazila in Lalmonirhat district. I joined here as a teacher on 1st july 1996. Some relevant informations of this school are---(1) EIIN: 122787, (2)School code: 7359, (3) MPO CODE: 8902101301, (4) stipend ( upobritti ) code: 01035860, and this institution got 1st academic recogninition from govt on 01 january 1995.
our biggest achievement In this school is to let the students go to their goal. We all the teachers are commited to be responsible for promoting growth through additional assistance for the student-development.­ To create wider range of knowledge, ICT education and Bisso sahitto kendro is also imparted here.
Every working day , we all the teachers stand in the assembly at 10 a m, take our oath, sing the national anthem to instill spirit of patriotism and nationalism in the mind of our students. So that they are aware about the rights and duties.

Md Shahjahan Hossain
Teacher ( Index no: 550946 )
National ID: 5213315719352
 TIN: 687254559293

05 June, 2018

যিশুখৃষ্টের জন্মের পূর্বেই সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল এই মহাস্থানে ।


শিক্ষাসফরঃ ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়, বগুড়া ।
তারিখঃ ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
আয়োজনেঃ মোজাম্মেল হোসেন আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়,
হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট।

------------------------------

মহাস্থানগড়ে পৌঁছেই সর্বপ্রথমে দূর্গ প্রাচীরের দক্ষিন পূর্ব কোনে হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহী সওয়ার( রহঃ)এঁর   মাজারে উপস্থিত হই । এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহী সওয়ার  (রহঃ)  ১৪শ শতাব্দিতে মতান্তরে ১৩৪৩ খ্রিষ্টাব্দে আবার কারও কারও মতে ১২০৫ খ্রিষ্টাব্দ হতে ১২২০খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে কোনো এক সময়ে পুন্ড্রবর্ধনের শেষ রাজা পরশুরামকে পরাজিত ও নিহত করে পুন্ড্রবর্ধন জয় করেনমাজার জিয়ারত করার পরে আমরা মহাস্থানগড়ের প্রত্নস্থলগুলো দেখার জন্যে দলবদ্ধভাবে হাঁটা শুরু করি এবং একে একে মানকালির কুন্ড, জিয়ৎকুন্ড, পরশুরামের প্রাসাদ, গোবিন্দ ভিটা ও মহাস্থান প্রত্নতাত্বিক জাদুঘর পরিদর্শন করি । দূর্গের বাইরেও ৭/৮ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে অনেক প্রাচীন নিদর্শন রয়েছে যা আজও পুন্ড্রনগরীর সাক্ষ্য বহন করে ।

তারপরে বেহুলার বাসরঘর দেখার জন্যে আমরা ভ্যানগাড়ীতে উঠে মহাস্থানগড় থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিনে গোকুল গ্রামে যাই। সেখানে আছে বেহুলার বাসরঘর। এটি বর্তমানে একটি স্মৃতি স্তুপ । প্রত্নতত্ব বিভাগের মতে, আনুমানিক ৭ম শতাব্দি থেকে ১২০০ শতাব্দির মাঝামাঝি সময়ে এটি নির্মিত হয়। বেহুলার বিয়োগান্ত ঘটনা সেন যুগের অনেক আগের কাহিনী। বেহুলার বাসর ঘর একটি অকল্পনীয় মনুমেন্ট ।
বগুড়া জেলা শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর ডান তীরে অবস্থিত ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ের বিস্তীর্ণ অবকাঠামো ও প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ সমূহ প্রাচীন বাংলার রাজধানী পুন্ড্রনগরের আড়াইহাজার বছর পূর্বেকার গৌরবোজ্জল ইতিহাসের নীরব স্বাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে।
সমগ্র বাংলার সর্বপ্রধান ও সর্বপ্রাচীন এ দূর্গ নগরী পর্যায়ক্রমে মাটি ও ইটের বেষ্টনী দ্বারা সুরক্ষিত, যা উত্তর দক্ষিনে ১৫২৫ মিটার লম্বা ও পূর্ব পশ্চিমে ১৩৭০ মিটার প্রশস্থ এবং চারিদিকের সমতল ভুমি হতে ৫মিটার উঁচু। বেষ্টনী প্রাচীর ছাড়াও পূর্বদিকে নদী এবং অপর তিনদিকে গভীর পরিখা নগরীর অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল ।
আড়াইহাজার বছর আগে মহাস্থানে গড়ে উঠা সমৃদ্ধ নগরটির নাম ছিল পুন্ড্রনগর বা পুন্ড্রবর্ধন । খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতাব্দী থেকে ১৫ শতাব্দির মধ্যে এ নগর এক সমৃদ্ধ জনপদ হিসাবে বিস্তার লাভ করে । এখানে প্রাপ্ত ব্রাহ্মী লিপিতে পুন্ড্রনগথ (পুন্ড্রনগর) উল্লেখ থেকে অনুমান করা হয় এ নগরটি সম্ভবত মৌর্যদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ।
সম্রাট অশোক (খ্রিষ্টপূর্ব ২৭৩ হতে খ্রিষ্টপূর্ব ২৩২) মৌর্য বংশের ৩য় সম্রাট ছিলেন । উত্তর বাংলায় মৌর্য শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় তাঁর আমলে । উত্তর বাংলা ছিল মৌর্যদের একটি প্রদেশ এবং পুন্ড্রনগর ছিল এ প্রদেশের রাজধানী । কয়েক শতাব্দি পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন শাসক বর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সামন্ত রাজাদের রাজধানী ছিল। তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা এখানে রাজত্ব করেন ।
এই মুহূর্তে পাঠকদের জ্ঞাতার্থে দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত একটি খবরের বিষয়বস্তু তুলে ধরা উচিত বলে মনে করি । দৈনিক ইত্তেফাকের ঐ কপিটি সহকর্মী শ্রদ্ধেয়া মোছাঃ জুয়াইরীয়া বেগমের কাছ থেকে সংগ্রহ করি । ২৭ মে ১৯৯০ তারিখের ঐ দৈনিকটির উপসম্পাদকীয় কলামে ‘স্থান-কাল-পাত্র’ শিরোনামে কলামিষ্ট লুব্ধক লিখেছেন, চলতি সালের( ১৯৯০খ্রি) ২০ জানুয়ারী রাজশাহী প্রত্নতত্ব বিভাগ মহাস্থানগড়ে পুন্ড্রবর্ধন নগরীর উত্তর পার্শ্বের বেষ্টনী প্রাচীরের পশ্চিম অংশে  খননকার্য শুরু করেন এবং ৭০জন খননকারী অক্লান্ত পরিশ্রমে  মাটি খুঁড়ে মার্চের শেষে মুসলিম যুগের এক বিশাল তোরণ বের করেন । প্রকাশ, সম্প্রতি আবিষ্কৃত তোরণটি যে গুপ্ত যুগের বিশেষজ্ঞরা  সে সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন । তাঁদের ধারনা একই স্থানে পালযুগেরও প্রাচীর পাওয়া গেছে । অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে মহাস্থানগড়ের মাটির নীচে চাপা পড়ে রয়েছে এ দেশের জাতীয় ইতিহাসের তিনটি অধ্যায়—হিন্দুযুগ, বৌদ্ধযুগ এবং মুসলিম যুগ।
চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ভারতবর্ষ ভ্রমনকালে ( ৬৩৯ খ্রিঃ—৬৪৫ খ্রিঃ) পুন্ড্র নগর পরিদর্শন করেন। প্রখ্যাত ব্রিটিশ প্রত্নতত্ববিদ স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে মহাস্থানগড়ের ধ্বংসাবশেষকে পুন্ড্রনগর হিসাবে সঠিকভাবে সনাক্ত করেন ।
একসময়ে মহাস্থানগড়ে ছিল প্রাচীন বাংলার রাজধানী । যিশুখৃষ্টের জন্মের ছয়শত বছর পূর্বে এখানে সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল, প্রত্নতাত্বিকভাবে তার প্রমান মিলেছে ।

তথ্যসুত্রঃ ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইট,
মহাস্থানগড়ের ইতিহাস সম্পর্কিত
বিভিন্ন পুস্তক ও বিভিন্ন পত্রিকা।



মোঃ শাহজাহান হোসেন (লিপু)
সিনিয়ার শিক্ষক
মোজাম্মেল হোসেন আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়
হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট।

23 May, 2018

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার। বৌদ্ধধর্ম সম্পৃক্ত সব চেয়ে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল এটি।


বৌদ্ধবিহার বলতে প্রধানত বৌদ্ধ ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বুঝায়। ভিক্ষুদের বাসস্থান, ধর্মীয় আচারাদি সম্পন্ন ও ধ্যান করার স্থান এবং বৌদ্ধ শিক্ষার কেন্দ্র হিসাবে একে চিহ্নিত করা যায়।

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ( Paharpur Buddhist Vihara ) বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়, আয়তনের দিক থেকে ইহা ভারতের নালন্দা মহাবিহারের সমকক্ষ বলে তথ্য-প্রমান সুত্রে জানা যায় । এটি তিনশত বছর ধরে বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল । উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, চীন, তিব্বত, ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার( সাবেক ব্রহ্মদেশ),মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মচর্চা ও জ্ঞান চর্চা করতে আসতেন । খ্রিষ্টীয় দশম শতকে এই মহাবিহারের আচার্য ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারটি বাংলাদেশের নওগা জেলার বদলগাছি উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তর দিকে অবস্থিত। পালবংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপালের পুত্র রাজা ধর্মপাল অষ্টম শতকের শেষের দিকে অথবা নবম শতকে এই বিহারটি নির্মান করেছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন । ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয় ।

দ্রষ্টব্যঃ পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ভ্রমন/২০১০খ্রি, আয়োজনে মোজাম্মেল হোসেন আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়, হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট।

20 May, 2018

দু'জন রাষ্ট্রপতির বাড়ী রংপুরে । তাঁদের আমলেও উন্নয়ন লাগেনি বেগম রোকেয়ার বাড়ীতে ।


নারী জাগরনের অগ্রদুত বেগম রোকেয়ার জন্মস্থান রংপুরের পায়রাবন্দে তাঁর ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ীটাকে রক্ষা করার জন্যে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত এদেশের কোনো সরকারই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করে নাই। ফলে দীর্ঘদিনের অবহেলা ও অযত্নের ফলে বেগম রোকেয়ার বাড়ীটির স্মৃতিচিহ্ন সমূহ এখন নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে । উল্লেখ্য রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার এই পায়রাবন্দে ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে বেগম রোকেয়া জন্মগ্রহন করেন ।
বেগম রোকেয়ার আঁতুর ঘর ।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে রংপুরের দু’জন ব্যক্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেও তাঁদের আমলে উন্নয়নের কোনো ছোঁয়া পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়ার ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ীটাতে এসে পৌঁছেনি । পৃথক পৃথক সময়ে ক্ষমতায় থাকা উক্ত রাষ্ট্রপতি দু’জন শুধু রাষ্ট্রপ্রধানই ছিলেন না, তাঁরা সরকার প্রধানও ছিলেন । তাঁদের একজনের নাম বিচারপতি আবু সাদাত মুহাম্মদ সায়েম, অপরজনের নাম জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ । বিচারপতি আবু সাদাত মুহম্মদ সায়েম ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ৬ নভেম্বর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন এবং দেশজুড়ে সামরিক ফরমান জারি করেন। ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের পদ থেকে এবং পরের বছর ২১ এপ্রিল তিনি রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অব্যহতি নেন । অপরজন জেনারেল এরশাদ ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে ক্ষমতা দখল করে টানা ৯ বছর দেশ শাসন করেছিলেন।
পৃথক পৃথক সময়ে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে থাকা উক্ত ব্যক্তিদ্বয়ের রংপুর শহরস্থ বাড়ী থেকে ১০/১৫ কিলোমিটার দূরত্বে বেগম রোকেয়ার বাড়ীটি অবস্থিত ।
তবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলে তাঁর উদ্যোগে বেগম রোকেয়ার স্মৃতি রক্ষায় নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়। ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়ার বাড়ীর ৩.১৫ একর জমিতে ১৪,৭১০ বর্গফুট বিশিষ্ট মুল ভবন, ২৫০ আসনের সুসজ্জিত মিলনায়তন, ১০০ আসনের সুসজ্জিত সেমিনার কক্ষ, ৫০জন পাঠকের উপযোগী করে একটি বিশাল গ্রন্থাগার তৈরী, বেগম রোকেয়ার একটি ভাস্কর্য তৈরী, প্রাচীর বেষ্টনী দিয়ে বেগম রোকেয়ার জন্মস্থানটিকে ঘিরে রাখা সহ অনেক অবকাঠামো নির্মান করা হয় ।



দ্রষ্টব্যঃ ভ্রমনের তারিখ  ১৯ মার্চ ২০১৮খ্রি । সৌজন্যে- মোজাম্মেল হোসেন আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়, হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট।

মোঃ শাহজাহান হোসেন লিপু